একাদশ শ্রেণির বাংলা প্রশ্ন উত্তর, মডেল প্রশ্ন, 1ম সেমেস্টার বাংলা
Last Updated on : June 19, 2024
একাদশ শ্রেণির বাংলা প্রশ্ন উত্তর : একাদশ শ্রেণির বাংলা বিষয়ের মডেল প্রশ্নের সেট নিয়ে নিয়মিত পোস্ট হবে কয়েকটি পর্বে।
একাদশ শ্রেণির প্রতিটি বিষয়ের থেকেই প্রশ্ন নির্বাচন করা হয়েছে। তোমরা এগুলি অনুশীলন করলে অবশ্যই উপকৃত হবে আশা করি।
একাদশ শ্রেণির বাংলা প্রশ্ন উত্তর, মডেল প্রশ্ন, 1ম সেমেস্টার বাংলা
একাদশ 1ম সেমেস্টার বাংলা মডেল প্রশ্ন সেট,
Class 11 Bengali 1st Semester
একাদশ বাংলা মডেল প্রশ্ন
একাদশ 1ম সেমেস্টার বাংলা মডেল প্রশ্ন সেট 1
১) “সেই জানে কত গুণ ধরে কত মতে / গিরীশ”—কে জানে? [যে সুবর্ণ চরণে আশ্রয় নেয়/ যে সুখ-সদনে আশ্রয় পায়/ যে সুখ নিদ্রা যায়/ যে সঙ্গসুধা লাভ করে]
উত্তর – যে সুবর্ণ চরণে আশ্রয় নেয়।
২) সঠিক বিকল্প নির্ণয় : i. দানে বারি নদীরূপ বিমলা কিঙ্করী ii. হেমাদ্রির হেম-কান্তি অম্লান কিরণে iii. করুণার সিন্ধু তুমি, সেই জানে মনে iv. যে জন আশ্রয় লয় সুবর্ণ-চরণে । পাঠ্যাংশ অবলম্বনে ক্রম অনুযায়ী সাজালে হবে—iv–iii–i–ii/ iv–ii–i–iii/ iii–ii–iv–i/ iv–i–ii–iii
উত্তর – iii–ii–iv–i
৩) বিদ্যাসাগরের পদবি ছিল—চক্রবর্তী/ চট্টোপাধ্যায়/ বন্দ্যোপাধ্যায়/ গঙ্গোপাধ্যায়।
উত্তর – বন্দ্যোপাধ্যায়
৪) নিচের কোনটি মাইকেল মধুসূদন দত্তের লেখা নয়? —ব্রজাঙ্গনা/ মেঘনাদ বধ/ বর্ণপরিচয়/ তিলোত্তমাসম্ভব।
উত্তর – বর্ণপরিচয়
৫) বাংলা ভাষায় প্রথম সনেট লিখেছেন? —রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর/ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর/ কাজী নজরুল ইসলাম/ এঁদের কেউ নন।
উত্তর – এঁদের কেউ নন (মাইকেল মধুসূদন দত্ত)
৬) সঠিক বানান হলো—মধুসুদন/ মধূসূদন/ মধুসূদন/ মধূসুদন।
উত্তর – মধুসূদন
৭) ঈশ্বরচন্দ্রের বিদ্যাকে তুলনা করা হয়েছে কীসের সঙ্গে? —ভারতের সঙ্গে/ নদীর সঙ্গে/ সমুদ্রের সঙ্গে/ কোনোটিই নয়।
উত্তর – সমুদ্রের সঙ্গে
৮) বিদ্যাসাগরকে দীনবন্ধু বলা হয়েছে, কারণ—দিনের বেলা তিনি সকলের বন্ধু/ দীন নামক ব্যক্তির বন্ধু ছিলেন/ দীনদের তিনি বন্ধু বলে মনে করতেন না/ দীনদারিদ্র্যের বন্ধু ছিলেন তিনি।
উত্তর – দীন-দারিদ্র্যের বন্ধু ছিলেন তিনি
৯) হেমাদ্রি শব্দের অর্থ : ক. সোনার পর্বত খ. সুমেরু পর্বত গ. সোনার মতো উজ্জ্বল পর্বত —সঠিক বিকল্পটি হলো : শুধুমাত্র ক সঠিক/ ক ও গ সঠিক/ খ ও গ সঠিক/ সবগুলিই সঠিক।
উত্তর – সবগুলিই সঠিক
১০) বিদ্যাসাগরের চরণকে তুলনা করা হয়েছে—পদ্মের সঙ্গে/ সুবর্ণের সঙ্গে/ পর্বতের সঙ্গে/ হিমালয়ের সঙ্গে।
উত্তর – সুবর্ণের সঙ্গে
১১) “যোগায় ————— পরম আদরে” —শূন্যস্থান পূরণ : সুন্দর তরুদল/ সুশান্ত নিদ্রা/ পরিমলে/ অমৃত ফল।
উত্তর – অমৃত ফল
১২) স্তম্ভ মেলো :
ক. সুশান্ত নিদ্রা খ. আশ্রয়স্থান গ. গুণবান ঘ. হেম-কান্তি | অ. গিরীশ আ. হেমাদ্রি ই. নিশাকাল ঈ. সুবর্ণ চরণ |
ক-অ, খ-আ, গ-ই, ঘ-ঈ/ ক-ঈ, খ-আ, গ-ই, ঘ-অ/ ক-ই, খ-ঈ, গ-অ, ঘ-আ/ ক-ই, খ-অ, গ-আ, ঘ-ঈ
উত্তর – ক-ই, খ-ঈ, গ-অ, ঘ-আ
১৩) বিদ্যাসাগরের সম্বন্ধে বলা হয়েছে—দীনের বন্ধু/ করুণার সিন্ধু/ গিরীশতুল্য/ সবগুলিই।
উত্তর – সবগুলিই
১৪) কবিতায় উল্লিখিত একমাত্র সংখ্যাবাচক বিশেষণ শব্দটি হলো—সুবর্ণ/ সুশান্ত/ দীন/ দশ।
উত্তর – দশ
১৫) “চতুর্দশপদী কবিতাবলী”র কতসংখ্যক সনেট “ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর” কবিতাটি? —৮৫/ ৮৬/ ৮৭ / ৮৮।
উত্তর – ৮৬ সংখ্যক
একাদশ 1ম সেমেস্টার বাংলা মডেল প্রশ্ন সেট 2
(১) “এইখানে এসে লুটাইয়া পড়ে সকল রাজমুকুট” — এইখানে বলতে কোথাকার কথা বলা হয়েছে? — মন্দির/ মসজিদ/ গির্জা/ হৃদয়।
উত্তর – হৃদয়
(২) “সকল শাস্ত্র খুঁজে পাবে সখা খুলে দেখ নিজ—————!” — শূন্যস্থানে বসবে – মন/ জ্ঞান/ প্রাণ/ জান।
উত্তর – প্রাণ
(৩) কবিতা অনুযায়ী কোনটি ভুল? – বাঁশির কিশোর — মহাগীতা — মন্দির/ বুদ্ধ — বুদ্ধচরিত — গয়া/ আরব-দুলাল — কোরান — মসজিদ/ মেষের রাখাল — বাইবেল — গির্জা।
উত্তর – বুদ্ধ — বুদ্ধচরিত — গয়া
(৪) “উঁচা উঁচা পাবত তঁহি বসই সবরী বালী” — পদটির রচয়িতা — লুইপাদ/ কাহ্নপাদ/ ভুসুকুপাদ/ শবরপাদ।
উত্তর – শবরপাদ
(৫) সঠিক বিকল্প চিহ্নিত কর
ক. চর্যাপদের বাংলাভাষা সাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন।
খ. চর্যাপদ মোট বাইশ জন কবির পদকর্তা মিলে রচনা করেছেন।
বিকল্প : ক সত্য, খ মিথ্যা/ ক ও খ সত্য/ ক মিথ্যা, খ সত্য/ ক ও খ মিথ্যা
উত্তর – ক সত্য, খ মিথ্যা
(৬) “————পড়ে যাও যত সখ” – শূন্যস্থানে বসবে — কোরান-পুরাণ-বেদ-বেদান্ত/ বেদ-বেদান্ত-বাইবেল-ত্রিপিটক/ জেন্দাবেস্তা-গ্রন্থসাহেব/ বেদ-বেদান্ত-জেন্দাবেস্তা।
উত্তর – জেন্দাবেস্তা-গ্রন্থসাহেব
(৭) কোন বিকল্পটি সঠিক নয় : যেখানে মিশেছে — হিন্দু+বৌদ্ধ+মুসলিম/ ক্রিশ্চান+পার্সী+জৈন/ ইহুদি+দ্রাবিড়+সাঁওতাল/ ভীল+গারো+হিন্দু।
উত্তর – ভীল+গারো+হিন্দু
(৮) কোথায় সব শাস্ত্রের সন্ধান মিলবে — দর্শনশাস্ত্রে/ ধর্মগ্রন্থে/ মানবহৃদয়ে/ শাস্ত্রবেত্তার কাছে।
উত্তর – মানবহৃদয়ে
(৯) “এই কন্দরে –———– শুনিতেন আহবান” — শূন্যস্থানে বসবে — বাঁশীর কিশোর/ মেষের রাখাল/ আরব-দুলাল/ শাক্যমুনি।
উত্তর – আরব-দুলাল
(১০) বিদ্যাসাগরকে ‘দীনের বন্ধু’ রূপে কে জানে — দীনের শত্রু যে/ দীনের প্রভু যে/ দীন যে/ দিন যে।
উত্তর – দীন যে
(১১) “কি সেবা তার সে –———” — শূন্যস্থানে হবে — রবীন্দ্রভবনে/ মাতৃসদনে/ অমৃত-সদনে/ সুখ-সদনে।
উত্তর – সুখ-সদনে
(১২) ক. বিদ্যাসাগর হলেন করুণাসাগর।
খ. বিদ্যার সাগর তুমি অখ্যাত ভারতে।
গ. গিরীশ শব্দের অর্থ হল গিরির শ্রেষ্ঠ হিমালয়।
ঘ. দানে বারি নদীরূপ অমলা কিংকরী।
সঠিক বিকল্পটি হল : ক সত্য, খ মিথ্যা, গ সত্য, ঘ মিথ্যা/ ক সত্য, খ সত্য, গ মিথ্যা, ঘ মিথ্যা/ ক সত্য, খ মিথ্যা, গ মিথ্যা, ঘ সত্য/ ক সত্য, খ মিথ্যা, গ সত্য, ঘ সত্য।
উত্তর – ক সত্য, খ মিথ্যা, গ সত্য, ঘ মিথ্যা
(১৩) বাংলা সাহিত্যের অন্ধকার যুগ হল — দশম-দ্বাদশ শতক/ দ্বাদশ-ত্রয়োদশ শতক/ ত্রয়োদশ-চতুর্দশ শতক/ চতুর্দশ-পঞ্চদশ শতক।
উত্তর – ত্রয়োদশ-চতুর্দশ শতক
(১৪) বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগের বিস্তৃতি প্রায় — ৩০০/ ৪০০/ ৫০০/ ৬০০ বছর।
উত্তর – ৪০০ বছর
(১৫) বাংলা সাহিত্যে যুগ সন্ধিক্ষণ হল — ১৬৫০-১৭০০/ ১৭৬০-১৮০০/ ১৭০৭-১৭৫৭/ ১৫২৬-১৫৫৬।
উত্তর – ১৭৬০ – ১৮০০
(১৬) যিনি নৃপতিতিলক ছিলেন — রাজা গণেশ/ গুণরাজ খান/ যশোরাজ খান/ হুসেন শাহ।
উত্তর – আলাউদ্দিন হুসেন শাহ
(১৭) বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগের পর্ব বিভাজনে কোনটি ভুল—
ক. চতুর্দশ-পঞ্চদশ শতক (প্রাক চৈতন্য)
খ. ষোড়শ শতক (চৈতন্যোত্তর)
গ. সপ্তদশ-অষ্টাদশ (চৈতন্য পর্ব)
বিকল্প : ক ও খ সত্য; গ ভুল/ ক সত্য, খ ও গ ভুল/ ক মিথ্যা, খ মিথ্যা, গ সত্য/ সবগুলিই মিথ্যা।
উত্তর – ক সত্য, খ ও গ ভুল
(১৮) ক. “টালত মোর ঘর নাহি পড়বেষী”
খ. চর্যার এই গানে উচ্চবিত্ত শ্রেণির মানুষের স্বচ্ছল জীবনচিত্র প্রকাশিত হয়েছে।
সঠিক বিকল্প : খ হলো ক-এর সঠিক ব্যাখ্যা/ ক ও খ সত্য, কিন্তু খ সঠিক ব্যাখ্যা নয়/ ক সঠিক, খ ভুল/ ক ভুল, খ সঠিক।
উত্তর – ক সঠিক, খ ভুল
(১৯) চর্যার গান মূলত — নিছক গান/ জৈন ধর্মের সাধন সংগীত/ বৌদ্ধ সহজিয়া ধর্মের সাধন সংগীত/ সবকটি ভুল।
উত্তর – বৌদ্ধ সহজিয়া ধর্মের সাধন সংগীত
(২০) চর্যাপদের সঙ্গে যিনি জড়িত নন — প্রবোধচন্দ্র বাগচী/ হরপ্রসাদ শাস্ত্রী/ সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়/ বসন্তরঞ্জন রায়।
উত্তর – বসন্তরঞ্জন রায়
(২১) এঁদের মধ্যে চর্যা পদকর্তা নন — কাহ্ন পা/ ভুসুকু পা/ সরোদ পা/ কুক্কুরী পা।
উত্তর – সরোদ পা
একাদশ 1ম সেমেস্টার বাংলা মডেল প্রশ্ন সেট 3
[১] কত খ্রিস্টাব্দে ঈশ্বরচন্দ্র ‘বিদ্যাসাগর’ উপাধি পান?—১৮৩৯ খ্রিস্টাব্দ/ ১৮৪০ খ্রিস্টাব্দ/ ১৮৩৮ খ্রিস্টাব্দ/ ১৮৪১ খ্রিস্টাব্দ।
উত্তর – ১৮৩৯ খ্রিস্টাব্দ
[২] ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের পিতার নাম কী ছিল?—ঠাকুরদাস চট্টোপাধ্যায়/ ঠাকুরদাস গঙ্গোপাধ্যায়/ ঠাকুরদাস বন্দ্যোপাধ্যায়/ ঠাকুরদাস উপাধ্যায়।
উত্তর – ঠাকুরদাস বন্দ্যোপাধ্যায়
[৩] মাইকেল মধুসূদন দত্তের জন্মসাল হল—১৮২৩ খ্রিস্টাব্দ/ ১৮২৫ খ্রিস্টাব্দ/ ১৮২৪ খ্রিস্টাব্দ/ ১৯২৬ খ্রিস্টাব্দ।
উত্তর – ১৮২৪ খ্রিস্টাব্দ
[৪] সাগরদাঁড়ি গ্রাম কোন্ নদীর তীরে অবস্থিত?—কপোতাক্ষ/ ব্রহ্মপুত্র/ মাতলা/ পদ্মা।
উত্তর – কপোতাক্ষ
[৫] ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মায়ের নাম কী ছিল?—ভগবতী দেবী/ দয়াময়ী দেবী/ ভারতী দেবী/ দীনময়ী দেবী।
উত্তর – ভগবতী দেবী
[৬] মাইকেল মধুসূদন দত্তের প্রথম কাব্যগ্রন্থ হল—‘ব্রজাঙ্গনা কাব্য’/ ‘বীরাঙ্গনা কাব্য’/ ‘মেঘনাদবধ কাব্য’/ ‘দ্য ক্যাপটিভ লেডি’।
উত্তর – ‘দ্য ক্যাপটিভ লেডি
[৭] কোনটি মধুসুদন দত্তের লেখা?—’বৃত্রসংহার কাব্য’/ ‘দিবারাত্রির কাব্য’/ ‘প্রভাস’/ ‘মেঘনাদবধ কাব্য’।
উত্তর – ‘মেঘনাদবধ কাব্য
[৮] কোনটি মাইকেল মধুসূদন দত্তের লেখা নয়?—’চতুর্দশপদী কবিতাবলী’/ ‘ঋতুসংহার কাব্য’/ ‘হেক্টর বধ’/ ‘ব্রজাঙ্গনা কাব্য’।
উত্তর – ‘ঋতুসংহার কাব্য’
[৯] বিদ্যাসাগরের যুগান্তকারী সমাজসংস্কার কোনটি?—বিধবাবিবাহ প্রচলন/ সতীদাহপ্রথা রোধ/ গঙ্গাসাগরে সন্তান বিসর্জন রোধ/ পণপ্রথা বিলোপ।
উত্তর – বিধবাবিবাহ প্রচলন
[১০] বিদ্যাসাগর ছিলেন একজন—প্রাতঃস্মরণীয় শিক্ষাবিদ ও সমাজসংস্কারক/ প্রাতঃস্মরণীয় স্বাধীনতা সংগ্রামী/ প্রাতঃস্মরণীয় ধর্মীয় গুরু/ প্রাতঃস্মরণীয় ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট।
উত্তর – প্রাতঃস্মরণীয় শিক্ষাবিদ ও সমাজসংস্কারক
[১১] ‘সাম্যবাদী’ কাব্যগ্রন্থের মোট কবিতার সংখ্যা—এগারোটি/ তেরোটি/ সতেরোটি/ উনিশটি।
উত্তর – এগারোটি
[১২] ‘সাম্যবাদী’ কাব্যগ্রন্থের প্রকাশকাল—১৩৩০ বঙ্গাব্দ/ ১৩৩২ বঙ্গাব্দ/ ১৩৩১ বঙ্গাব্দ/ ১৩৩৩ বঙ্গাব্দ।
উত্তর – ১৩৩২ বঙ্গাব্দ
[১৩] ‘সাম্যবাদী’ কবিতাটি ‘সাম্যবাদী’ কাব্যগ্রন্থ ছাড়া আরও যে যে কাব্যগ্রন্থে স্থান পেয়েছে—’বিষের বাঁশি’ ও ‘অগ্নিবীণা’/ ‘ফণীমনসা’ ও ‘ভাঙার গান’/ ‘সর্বহারা’ ও ‘সঞ্চিতা’/ ‘অগ্নিবীণা’ ও ‘সঞ্চিতা’।
উত্তর – ‘সর্বহারা’ ও ‘সঞ্চিতা’
[১৪] ‘সাম্যবাদী’ কবিতার কবি হলেন—রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর/ কাজী নজরুল ইসলাম/ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত/ মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
উত্তর – কাজী নজরুল ইসলাম
[১৫] ‘সাম্যবাদী’ কবিতাটি প্রথম সংকলিত হয়—’অগ্নিবীণা’ কাব্যে/ ‘সাম্যবাদী’ কাব্যে/ ‘বিষের বাঁশী’ কাব্যে/ ‘সর্বহারা’ কাব্যে।
উত্তর – ‘সাম্যবাদী’ কাব্যে
[১৬] “গাহি সাম্যের গান”—এখানে ‘সাম্যের গান’ বলতে বোঝায়—বৈষ্যম্যের গান/ শ্যাম গান/ বৈষ্ণবীয় গান/ একতা বা ঐক্যের গান।
উত্তর – একতা বা ঐক্যের গান
[১৭] “তোমাতে রয়েছে সকল…”–শূন্যস্থানে কী হবে?—”গ্রন্থ সকল যুগের জ্ঞান”/ “কেতাব সকল কালের জ্ঞান”/ “কেতাব সকল প্রাণের বোধ”/ ‘বিদ্যা শাস্ত্র অগাধ জ্ঞান”।
উত্তর – “কেতাব সকল কালের জ্ঞান”
[১৮] বাংলা ভাষার প্রাচীনতম নিদর্শন হল—চর্যাপদ/ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন/ ভাগবত/ রামায়ণ।
উত্তর – চর্যাপদ
[১৯] চর্যাপদের রচনাকাল—নবম-দশম শতাব্দী/ দশম-দ্বাদশ শতাব্দী/ পঞ্চদশ-ষোড়শ শতাব্দী/ দ্বাদশ-চতুর্দশ শতাব্দী।
উত্তর – দশম-দ্বাদশ শতাব্দী
[২০] চর্যাপদের পদকর্তারা ছিলেন—জৈন ধর্মাবলম্বী/ বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী/ শিখ ধর্মাবলম্বী/ খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী।
উত্তর – বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী
[২১] চর্যাপদ গ্রন্থটিতে প্রকৃত পদসংখ্যা ছিল—পঁয়তাল্লিশটি/ সাতান্নটি/ একান্নটি/ চল্লিশটি।
উত্তর – একান্নটি
[২২] চর্যাপদের আবিষ্কার কাল—১৯১০ খ্রিস্টাব্দ/ ১৯০৯ খ্রিস্টাব্দ/ ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দ/ ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দ।
উত্তর – ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দ
[২৩] চর্যাপদের প্রকাশকাল—১৯২৩ খ্রিস্টাব্দ/ ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দ/ ১৯০৯ খ্রিস্টাব্দ/ ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দ।
উত্তর – ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দ
[২৪] চর্যাপদের আবিষ্কারক হলেন—হরপ্রসাদ শাস্ত্রী/ দীনেশচন্দ্র সেন/ দেবেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়/ বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ।
উত্তর – হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
[২৫] চর্যার প্রাপ্ত পদের সংখ্যা হল—সাড়ে পঁয়তাল্লিশটি/ সাড়ে ছেচল্লিশটি/ উনপঞ্চাশটি/ পঁয়ত্রিশটি।
উত্তর – সাড়ে ছেচল্লিশটি
[২৬] হরপ্রসাদ শাস্ত্রী মহাশয় চর্যার ভাষাকে বলেছিলেন—মৈথিলি ভাষা/ ভোজপুরি ভাষা/ সন্ধ্যা ভাষা/ ব্রজবুলি ভাষা।
উত্তর – সন্ধ্যা ভাষা
[২৭] চর্যাপদের সর্বাধিক সংখ্যক পদের রচয়িতা হলেন—কুকুরীপাদ/ লুইপাদ/ কাহ্নপাদ/ ঢেন্টনপাদ।
উত্তর – কাহ্নপাদ
[২৮] চর্যাপদের প্রকৃত নাম হল—চর্যাগান/ চর্যাচর্যবিনিশ্চয়/ চর্যাগীতিকোষ/ আশ্চর্যচর্যাচয়।
উত্তর – চর্যাগীতিকোষ
[২৯] চর্যাপদের ভাষা যে বাংলা তা প্রমাণ করেন—সুকুমার সেন/ সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়/ দীনেশচন্দ্র সেন/ মনীন্দ্রমোহন বসু।
উত্তর – সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
[৩০] চর্যাপদের আদি সিদ্ধাচার্য হলেন—কাহ্নপাদ/ ঢেন্টনপাদ/ লুইপাদ/ কুকুরীপাদ।
উত্তর – লুইপাদ
[৩১] চর্যাপদ প্রকাশিত হয়—বঙ্গীয় ভাষা পরিষদ থেকে/ বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে/ বঙ্গীয় সাহিত্য আকাদেমি থেকে/ শ্রীরামপুর প্রেস থেকে।
উত্তর – বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে
[৩২] চর্যাপদ আবিষ্কৃত হয়—ভুটান থেকে/ সিকিম থেকে/ নেপাল থেকে/ তিব্বত থেকে।
উত্তর – নেপাল থেকে
[৩৩] বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে ‘মধ্যযুগ’ বলতে যে সময়-কালকে বোঝায় তা হল—পঞ্চদশ থেকে অষ্টাদশ শতাব্দী/ ত্রয়োদশ থেকে অষ্টাদশ শতাব্দী/ চতুর্দশ থেকে সপ্তদশ শতাব্দী/ ত্রয়োদশ ও চতুর্দশ শতাব্দী.
উত্তর – পঞ্চদশ থেকে অষ্টাদশ শতাব্দী
[৩৪] বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে ‘অন্ধকারময় যুগ’ হল—দশম ও একাদশ শতাব্দী/ চতুর্দশ ও পঞ্চদশ শতাব্দী/ ত্রয়োদশ ও চতুর্দশ শতাব্দী/ নবম ও দশম শতাব্দী।
উত্তর – ত্রয়োদশ ও চতুর্দশ শতাব্দী
[৩৫] বাংলা সাহিত্যে যুগসন্ধিক্ষণ হল—১৬৫০-১৭০০ খ্রিস্টাব্দ/ ১৬৯০-১৭৫০ খ্রিস্টাব্দ/ ১৮০৩-১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দ/ ১৭৬০-১৮০০ খ্রিস্টাব্দ।
উত্তর – ১৭৬০-১৮০০ খ্রিস্টাব্দ
[৩৬] সেনরাজারা ছিলেন—শৈবসংস্কৃতির ধারক/ বৌদ্ধসংস্কৃতির ধারক/ ব্রাহ্মণ্যসংস্কৃতির ধারক/ জৈনসংস্কৃতির ধারক।
উত্তর – ব্রাহ্মণ্যসংস্কৃতির ধারক
[৩৭] পালরাজারা ছিলেন—শৈবসংস্কৃতির ধারক/ বৌদ্ধসংস্কৃতির ধারক/ ব্রাহ্মণ্যসংস্কৃতির ধারক/ জৈনসংস্কৃতির ধারক।
উত্তর – বৌদ্ধসংস্কৃতির ধারক
[৩৮] হিন্দু কবিদের ভাষায় নৃপতিতিলক ছিলেন—হুসেন শাহ/ জালালউদ্দিন/ সামসুদ্দিন ইলিয়াস শাহ/ রুকনুদ্দিন বরবক শাহ।
উত্তর – হুসেন শাহ
[৩৯] ‘আর্যসপ্তসতী’ কাব্যটির রচয়িতা—যশোরাজ খান/ গোবর্ধন আচার্য/ মহাদেব আচার্য/ উমপতিধর।
উত্তর – গোবর্ধন আচার্য
[৪০] পাঁচালি কাহিনির একটি শাখা অনুবাদকাব্য, অন্য শাখাটি—শাক্তপদাবলি/ জীবনীকাব্য/ বৈষ্ণব পদাবলি/ মঙ্গলগীতি।
উত্তর – মঙ্গলগীতি
[৪১] মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের সবচেয়ে সমৃদ্ধ শাখা হল—অনুবাদ সাহিত্য/ মঙ্গলকাব্য/ মুসলমান কবিদের সাহিত্য/ জীবনী সাহিত্য।
উত্তর – মঙ্গলকাব্য
[৪২] বখতিয়ার খলজি কাকে পরাজিত করে নবদ্বীপ জয় করেছিলেন?—বল্লাল সেন/ লক্ষ্মণ সেন/ ধর্মপাল/ দেবপাল।
উত্তর – লক্ষ্মণ সেন
[৪৩] বাংলায় লেখা রাধাকৃষ্ণের লীলা বিষয়ক প্রথম আখ্যান কাব্যটি হল—চৈতন্যচরিতামৃত/ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন/ চৈতন্যভাগবত/ শ্রীকৃষ্ণবিজয়।
উত্তর – শ্রীকৃষ্ণকীর্তন
[৪৪] ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যটির রচয়িতা—দেবেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়/ হরপ্রসাদ শাস্ত্রী/ হরপ্রসাদ শাস্ত্রী/ বড়ু চণ্ডীদাস।
উত্তর – বড়ু চণ্ডীদাস
[৪৫] ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ পুথিটি আবিষ্কার করেন—দেবেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়/ বড়ু চণ্ডীদাস/ বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ/ দীনেশচন্দ্র সেন।
উত্তর – বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ
[৪৬] ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যটি বাঁকুড়া জেলার যে গ্রাম থেকে আবিষ্কৃত হয়—ছাতনা/ রাধানগর/ কাঁকিল্যা/ বেলিয়াতোড়।
উত্তর – কাঁকিল্যা
একাদশ 1ম সেমেস্টার বাংলা মডেল প্রশ্ন সেট 4
[১] মাইকেল মধুসুদন দত্ত কোন্ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন? সাগরদ্বীপ গ্রামে/ সাগরদাঁড়ি গ্রামে/ সাগরদিঘি গ্রামে/ সাগর গ্রামে।
[২] মাইকেল মধুসূদন দত্তের পিতার নাম হল- রাজমোহন দত্ত/ রাজন দত্ত/ রাজনারায়ণ দত্ত/ রাজারাম দত্ত।
[৩] সনেটের উৎপত্তি কোন্ দেশে? জার্মানিতে/ ভারতে/ ইংল্যান্ডে/ ইতালিতে।
[৪] ইতালির একজন শ্রেষ্ঠ সনেট রচয়িতা হলেন- পেত্রার্ক/ মিল্টন/ শেকস্পিয়র/ ভার্জিল।
[৫] বিদ্যাসাগর ও মাইকেল মধুসূদন দত্তের পারস্পরিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে কোন্ মূল্যায়নটি সঠিক? —দুজনে পরস্পরের পরম মিত্র ছিলেন/ দুজনে পরস্পরের প্রবল শত্রু ছিলেন/ দুজনে পরস্পরের প্রতি ঈর্ষাপরায়ণ ছিলেন/ দুজনে পরস্পরের প্রতি উদাসীন ছিলেন।
[৬] বাংলা ভাষায় প্রথম সনেট কে রচনা করেন? রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর/ মধুসূদন দত্ত/ বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়/ বিহারীলাল চক্রবর্তী।
[৭] কোন্ তথ্যটি সঠিক নয়? —বিদ্যাসাগর বিখ্যাত ভারতে/ পর্বতের মতো বিদ্যাসাগর গুণবান/ নদীর মতো বিদ্যাসাগর করুণার জলদান করেন/ খ্রিস্টানধর্ম গ্রহণের জন্য বিদ্যাসাগর সমাজের চোখে দোষী হন।
[৮] সনেটের বাংলা পরিভাষা কী? পয়ার/ প্রবহমান পয়ার/ গদ্যকবিতা/ চতুর্দশপদী কবিতা।
[৯] কোনটি সঠিক ও শুদ্ধ বানান? মধুসূদন/ মধূসুদন/ মধুসুদন/ মধূসূদন।
[১১] যাঁর কাছে মধুসূদনের ইংরেজি শিক্ষা শুরু হয়, তিনি হলেন- লুৎফর রহমান/ লুৎফুল হক/ লুৎফর হক/ লুৎফুল রহমান।
[১২] বিদ্যাসাগর ‘বিখ্যাত’ ছিলেন—বিলেতে/ আমেরিকায়/ রাশিয়ায়/ ভারতে।
[১৩] বিদ্যাসাগরকে ‘করুণার সিন্ধু’ বলার কারণ হল—তাঁর জীবন খুব করুণ/ তিনি জীবনের অন্যের করুণা পেয়েছেন/ করুণা বলে কাউকে তিনি চিনতেন/ তাঁর হৃদয় সুবিশাল সাগরের মতো করুণায় পূর্ণ ছিল।
[১৪] ‘সিন্ধু’ শব্দের প্রতিশব্দ হল—সিন্দুক/ সিঁদুর/ নদী/ রত্নাকর।
[১৫] মাইকেল মধুসুদন দত্তের ‘ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর’ কবিতাটি হল একটি—লিমেরিক/ হাইকু/ ত্রিপদী/ সনেট।
[১৬] এখানে ‘দীনের বন্ধু’ কে? —হরি/ দয়াল/ বিদ্যাবাগীশ/ বিদ্যাসাগর।
[১৭] বিদ্যাসাগরকে ‘দীনের বন্ধু’ রূপে কে জানে? —দীনের শত্রু যে/ দীন যে/ দীনের প্রভু যে/ দিন যে।
[১৮] বিদ্যাসাগর হলেন—করুণার সাগর/ জ্ঞানের সাগর/ ক ও খ উভয়ই ঠিক/ ক ঠিক, খ ভুল।
[১৯] বিদ্যাসাগরকে ‘দীনবন্ধু’ বলার কারণ কী? —দিনের বেলা তিনি সকলের বন্ধু/ দীন নামের এক ব্যক্তির বন্ধু ছিলেন তিনি/ দীনদরিদ্রের বন্ধু ছিলেন তিনি/ দীনদের তিনি বন্ধু বলে মনে করতেন না।
[২০] ‘হেমাদ্রি’ শব্দের অর্থ হল—বরফের পাহাড়/ হিমানীর আদর/ সোনার পর্বত/ হোমানল।
[২১] বিদ্যাসাগরের চরণকে কীসের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে? —পদ্মের/ সুবর্ণের/ পাথরের/ পর্বতের।
[২২] বিদ্যাসাগরের গুণাবলিকে যার সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে, তা হল—গিরীশ/ তপেশ/ মহেশ/ ভবেশ।
[২৩] ‘গিরীশ’ শব্দটির মাধ্যমে বোঝায়—গির অরণ্যের অধীশ্বরকে/ গিরিমাটিকে/ গিরির শ্রেষ্ঠকে/ গিরিবাসীকে।
[২৪] “…পেয়ে সে মহাপর্বতে,”—মহাপর্বতস্বরূপ কে? —হিমালয়/ বিন্ধ্য/ শিব/ বিদ্যাসাগর।
[২৫] “সেই জানে কত গুণ ধরে…” কে জানে—যে জন তাঁর চরণে আশ্রয় নেয়/ যারা তাঁর কথা জেনেছে/ বিদেশিরা/ ভবিষ্যতের মানুষেরা।
[২৬] ‘সুখ-সদনে’ শব্দের অর্থ কী? —সুখে-বেদনায়/ সুখের আশ্রয়ে/ শরৎসদনে/ আত্মীয়স্বজনে।
[২৭] “দোকানে কেন এ দর-কশাকশি?” —’দর-কশাকশি’ ব্যাপারটি আসলে—সম্প্রদায় বা জাতিভিত্তিক ধর্মকে বড়ো করে দেখানো/ ব্যক্তির জ্ঞান-দর্শনকে বড়ো করা/ মানবধর্মকে অগ্রাহ্য করে চলা/ মানবিকতাকে গ্রাহ্য না করে আচরণশীলতাকে শ্রেষ্ঠত্ব দান।
[২৮] “সকল শাস্ত্র খুঁজে পাবে”—কোথায় সব শাস্ত্রজ্ঞানের সন্ধান মিলবে? —দর্শনশাস্ত্রে/ মানবহৃদয়ে/ ধর্মগ্রন্থে/ শাস্ত্রবেত্তার কাছে।
[২৯] ‘সাম্যের গান’-এ এক হয়ে গেছে—সাম্প্রদায়িকতার ব্যবধান/ সব বাধা-ব্যবধান/ আর্থসামাজিক ব্যবধান/ রাজনৈতিক ব্যবধান।
[৩০] ‘সাম্যের গান’-এ মিশেছে—কোরান-পুরাণ-বেদ-বেদান্ত/ জেন্দ-আবেস্তা-গ্রন্থসাহেব-বাইবেল-ত্রিপিটক/ হিন্দু-বৌদ্ধ-মুসলিম-খ্রিস্টান/ নীলাচল-কাশী-মথুরা-বৃন্দাবন।
[৩১] “কে তুমি? পার্সী? জৈন?” তারপরের শব্দটি—চার্বাক-চেলা/ কনফুসিয়াস/ ইহুদি/ সাঁওতাল, ভীল, গারো।
[৩২] কোন্ ধর্মগ্রন্থটি তিন পর্যায়ে বিভক্ত? —বাইবেল/ ভগবদ্গীতা/ কোরান/ ত্রিপিটক।
[৩৩] “সাঁওতাল, ভীল, গারো?” সবাই ভারতের আদিম জনগোষ্ঠী—অস্ট্রিক গোষ্ঠীর মানুষ/ আর্য গোষ্ঠীর মানুষ/ দ্রাবিড় গোষ্ঠীর মানুষ/ ভোট-চিনা গোষ্ঠীর মানুষ।
[৩৪] ‘কনফুসিয়াস্’ হলেন—ফরাসি দার্শনিক ও ধর্মবেত্তা/ পারসিক দার্শনিক ও চিন্তাবিদ/ চৈনিক দার্শনিক ও ধর্মবেত্তা/ আমেরিকার দার্শনিক ও ধর্মযাজক।
[৩৫] ‘চার্বাক-চেলা’ শব্দবন্ধের ‘চার্বাক’ হলেন—ধর্মপ্রচারক/ বস্তুবাদী দার্শনিক/ ভাববাদী দার্শনিক/ আদর্শনিষ্ঠ ধর্মযাজক।
[৩৬] “পেটে পিঠে কাঁধে মগজে” —”হানিছ ভীষণ শূল”/ “পড়ে যাও যত সখ”/ “সকল কালের জ্ঞান”/ “পুঁথি ও কেতাব বও”।
[৩৭] “তোমাতে রয়েছে সকল ধর্ম সকল যুগাবতার,” —’তোমাতে’ বলতে কবি বোঝাতে চান—ঈশ্বর ও তাঁর অবতারকে/ সমস্ত মানুষকে/ জগতের ধর্মশাস্ত্রকে/ আল্লা ও তাঁর রসুল নবীকে।
[৩৮] “খুলে দেখ নিজ প্রাণ।” —কথায় কবি বোঝাতে চান—শাস্ত্রের মধ্যে সত্যের সন্ধান/ তীর্থভ্রমণ ও শাস্ত্রানুসন্ধান/ শাস্ত্রবচন উপলব্ধি/ মানুষের মধ্যে সত্যের খোঁজ।
[৩৯] “তোমাতে রয়েছে সকল ধর্ম সকল যুগাবতার,” —কথাটি উদ্বুদ্ধ করে—ঈশ্বরের খোঁজ করতে/ মানবজীবনের সত্য-স্বরূপ উদ্ঘাটনে/ শাস্ত্র ও দর্শন চেতনায় পারদর্শী হতে/ মানবাত্মার বিকাশ ঘটাতে।
[৪০] ‘সাম্যবাদী’ কবিতায় কবি সবার দেবতার ‘বিশ্ব-দেউল’ বলতে চিহ্নিত করেছেন—কাবা-ভবনকে/ মানবহৃদয়কে/ জেরুজালেমকে/ ধর্মগ্রন্থসমূহকে।
[৪১] ‘সাম্যবাদী’ কবিতার কবির অভিমত অনুসারে আমরা ‘দেবতা ঠাকুর’কে খুঁজি—অমৃত-হিয়ার অন্তরালে/ মৃত পুথি-কঙ্কালে/ কাশী, মথুরা, বৃন্দাবনে/ পৃথিবীর সমস্ত তীর্থক্ষেত্রে।
একাদশ 1ম সেমেস্টার বাংলা মডেল প্রশ্ন সেট 5
(১) “হাসিছেন তিনি” —তোমার হৃদয় বিশ্ব-দেউলে/ মৃত পুথি-কঙ্কালে/ কাশী, মথুরা, বৃন্দাবনে/ অমৃত-হিয়ার নিভৃত অন্তরালে।
(২) “অমৃত-হিয়ার নিভৃত অন্তরালে” বসে নিরস্তর হেসে চলেন—ঈশ্বর/ অবতার/ অন্তরাত্মা/ অমৃত-হিয়া।
(৩) “অমৃত-হিয়ার নিভৃত অন্তরালে।” —’অমৃত-হিয়া’ বলতে বুঝব—ধার্মিক হৃদয়/ মানবতা-মনুষ্যত্ব বোধের প্রাধান্য/ শাস্ত্রীয় জ্ঞানে মহাপণ্ডিত/ ধার্মিক দার্শনিক ও পণ্ডিত।
(৪) ‘সকল শাস্ত্র’ কীভাবে খুঁজে পাওয়া যাবে? —ধর্মগ্রন্থ পাঠ করলে/ গীতা-বাইবেল-কোরান-ত্রিপিটক পড়লে/ বিশ্বের সব পুণ্যভূমিতে গেলে/ মানবতাবোধে উদ্বুদ্ধ মানবহৃদয়ে।
(৫) ‘গ্রন্থসাহেব’ হল—জৈন ধর্মাবলম্বীদের পবিত্র গ্রন্থ/ শিখ ধর্মাবলম্বীদের পবিত্র গ্রন্থ/ বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের পবিত্র গ্রন্থ/ পারসিকদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ।
(৬) “কিন্তু, কেন এ পণ্ডশ্রম, মগজে হানিছ শূল?” —বলতে কবি বুঝিয়েছেন—শাস্ত্রানুযায়ী আচার-বিচার করা/ বাহ্যিক ধর্মের কঠোর পালন/ মানবতাহীন ধর্ম-শাস্ত্রাদি পাঠ/ সম্প্রদায়কেন্দ্রিক ধর্মকে বড়ো করে দেখানো।
(৭) চর্যাপদের পদকর্তার সংখ্যা হল—২২ জন/ ২০ জন/ ২৪ জন/ ২৫ জন।
(৮) চর্যাপদের ভাষাকে বলা হয়- ব্রজবুলি ভাষা/ মৈথিলি ভাষা/ সন্ধ্যা ভাষা/ অপভ্রংশ ভাষা।
(৯) চর্যাপদের সন্ধ্যাভাষার ‘সন্ধ্যা’ শব্দের অর্থ হল—সম্যক ধ্যান/ সমস্ত জ্ঞান/ তাত্ত্বিক জ্ঞান/ সাধারণ জ্ঞান।
(১০) “Origin and Development of Bengali Language (ODBL)” —এর লেখক হলেন—দীনেশচন্দ্র সেন/ সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়/ সুকুমার সেন/ মুহম্মদ শহীদুল্লাহ।
(১১) চর্যাপদের টীকা সংস্কৃত ভাষায় লিখেছেন—প্রবোধচন্দ্র বাগচী/ মুনি দত্ত/ শান্তি ভিক্ষু/ হরপ্রসাদ শাস্ত্রী।
(১২) চর্যাপদের টীকার তিব্বতি অনুবাদক হলেন—কীর্তি চন্দ্র/ মুনি দত্ত/ শাস্তি ভিক্ষু/ হরপ্রসাদ শাস্ত্রী।
(১৩) “টালত ঘর মোর নাহি পড়বেষী”-পদটির রচয়িতা—লুইপাদ/ কাহ্নপাদ/ চাটিলপাদ/ ঢেন্টনপাদ।
(১৪) কোন অবাঙালি পণ্ডিত চর্যাপদ নিয়ে গবেষণা করেছেন?—হরপ্রসাদ শাস্ত্রী/ সুকুমার সেন/ রাহুল সংকৃত্যায়ন/ প্রবোধচন্দ্র বাগচী।
(১৫) চর্যাপদে বর্ণিত ডোম ও কাপালিকদের বৃত্তি ছিল—পূজা করা/ মাছ ধরা/ চ্যাঙ্গারি বোনা/ শিকার করা।
(১৬) চর্যাপদ যে ছন্দে লেখা হয় তা হল—অনুষ্টুপ ছন্দ/ গৈরিশ ছন্দ/ পাদাকুলক ছন্দ/ অমিত্রাক্ষর ছন্দ।
(১৭) চর্যাপদের প্রায় সব গানেই নির্দিষ্ট আছে- রচনাকাল/ রাগরাগিণী/ শীর্ষনাম/ পঙ্ক্তিসংখ্যা।
(১৮) “মোরঙ্গি পীচ্ছ পরহীন সবরী গীবত গুঞ্জরি মালী।” —এই চর্যার গানে প্রকাশিত হয়েছে—প্রেমবৈচিত্র্য/ অভিসার/ পূর্বানুরাগ/ রূপানুরাগ।
(১৯) লুইপাদের পদসংখ্যা হল- তিনটি/ দুটি/ পাঁচটি/ আটটি।
(২০) কাহ্নপাদ রচনা করেছিলেন- ১৫টি পদ/ ১৮টি পদ/ ১৩টি পদ/ ১০টি পদ।
(২১) বাংলা ভাষার আদিগ্রন্থ হল—চর্যাপদ/ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন/ শ্রীকৃষ্ণবিজয়/ শ্রীচৈতন্যচরিতামৃত।(১) বাংলা ভাষার আদিগ্রন্থ হল—চর্যাপদ/ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন/ শ্রীকৃষ্ণবিজয়/ শ্রীচৈতন্যচরিতামৃত।
(২২) চর্যাপদে নীচের যে শ্রেণির মানুষের পরিচয় মেলে—নিগ্রোবটু/ দ্রাবিড়/ শবর/ আর্য।
(২৩) ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ পুথিটি আবিষ্কৃত হয়—১৯০১ খ্রিস্টাব্দে/ ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দে/ ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে/ ১৯১৩ খ্রিস্টাব্দে।(১) ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ পুথিটি আবিষ্কৃত হয়—১৯০১ খ্রিস্টাব্দে/ ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দে/ ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে/ ১৯১৩ খ্রিস্টাব্দে।
(২৪) ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যের অপর নাম যা, পুথিতে প্রাপ্ত চিরকুট থেকে জানা যায়—শ্রীকৃষ্ণসন্দর্ভ/ শ্রীকৃষ্ণলীলা/ শ্রীকৃষ্ণগীতি/ শ্রীকৃষ্ণভজন।
(২৫) ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যটির নাম দেন—বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ/ বড়ু চণ্ডীদাস/ হরপ্রসাদ শাস্ত্রী/ দেবেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়।
(২৬) বাঁকুড়া জেলার কাঁকিল্যা গ্রামের যাঁর গোয়াল ঘরের মাচা থেকে ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ পুথিটি আবিষ্কৃত হয়—শচীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়/ দেবেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়/ বসন্তরঞ্জন রায়/ নগেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়।
(২৭) বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের আদি মধ্যযুগের একমাত্র নিদর্শন হল—চর্যাপদ/ বৈষ্ণব পদাবলি/ গোরক্ষনাথ/ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন।
(২৮) ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যের খণ্ড সংখ্যা হল- ১৫টি/ ১৬টি/ ১৩টি/ ১৪টি।
(২৯) ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’-এর প্রথম খণ্ডের নাম হল—দান খণ্ড/ নৌকা খণ্ড/ ভার খণ্ড/ জন্ম খণ্ড।
(৩০) ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যের শেষ খণ্ডের নাম হল—যমুনা খণ্ড/ তাম্বুল খণ্ড/ রাধাবিরহ/ ভারখণ্ড।
(৩১) ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কবে প্রকাশিত হয়? —১৯০৭ খ্রিস্টাব্দ/ ১৯০৯ খ্রিস্টাব্দে/ ১৯২৩ খ্রিস্টাব্দে/ ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দে।
(৩২) ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যটি কোথা থেকে প্রকাশিত হয়? —বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে/ সাহিত্য পরিষদ থেকে/ শ্রীরামপুর মিশন থেকে/ রাঢ় আকাদেমি থেকে।
(৩৩) ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কোন্ শতাব্দীর রচনা? —ষোড়শ/ অষ্টাদশ/ পঞ্চদশ/ দ্বাদশ।
(৩৪) বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম কাহিনিকাব্য হল—চর্যাপদ/ মহাভারত/ চৈতন্যচরিতামৃত/ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন।
(৩৫) ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যের প্রধান তিনটি চরিত্র হল—রাধা, কৃষ্ণ, বড়াই/ রাধা, বলভদ্র, আইহন/ কৃষ্ণ, সুদাম, আইহন/ কৃষ্ণ, রাধা, সুদাম।
(৩৬) বড়াই রাধার কে হন? —মায়ের পিসি/ মায়ের মাসি/ মায়ের মামি/ মায়ের দিদি।
(৩৭) ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যে যে নদীর নামোল্লেখ রয়েছে তা হল —শিপ্রা/ বুড়িগঙ্গা/ যমুনা/ শতদ্রু।
(৩৮) বড়ু চণ্ডীদাসের উপাস্য দেবী—দেবী বাসুলী/ দেবী মনসা/ দেবী দুর্গা/ দেবী চণ্ডী।
(৩৯) ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যের পদসংখ্যা হল- ৪৬০টি/ ৬১৫টি/ ৪১৮টি/ ৫৯৩টি।
(৪০) ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যটি সম্পাদনা করেন—বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ/ দীনেশচন্দ্র সেন/ দেবেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়/ বড়ু চণ্ডীদাস।
(৪১) ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যের বেশিরভাগ ছন্দই হল—পয়ার ও ত্রিপদী/ মুক্তক ছন্দ/ গৈরিশছন্দ/ গদ্যছন্দ।
(৪২) ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যটি মূলত—বিবরণমূলক/ ব্যাখ্যামূলক/ উক্তি-প্রত্যুক্তিমূলক/ কোনোটিই নয়।
(৪৩) “কে না বাঁশী বাএ বড়ায়ি কালিনী নই কুলে” —এটি কোন খন্ডের অন্তর্গত? —নৌকা খণ্ডের/ বংশী খণ্ডের/ বৃন্দাবন খণ্ডের/ দান খণ্ডের।
ক্রমশ প্রকাশ্য...
একাদশ শ্রেণির বিভিন্ন বিষয়ের লেখা
- পুঁইমাচা
- বিড়াল
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
- সাম্যবাদী
- বিশাল ডানাওয়ালা এক থুরথুরে বুড়ো
- চারণ কবি
- প্রাচীন যুগের বাংলার সমাজ ও সাহিত্য
- মধ্যযুগের বাংলার সমাজ ও সাহিত্য
- বিশ্বের ভাষা ও ভাষা পরিবার
- বাংলা ভাষার উদ্ভব ও ক্রমবিকাশ
- ভারতের প্রচলিত ভাষা পরিবার
- বাংলা ভাষার বৈচিত্র্য
- দ্বাদশ শ্রেণির বাংলা বিষয়ের আলোচনা
- একাদশ শ্রেণির বাংলা বিষয়ের আলোচনা
- দশম শ্রেণির বাংলা বিষয়ের আলোচনা