Schoolদশম শ্রেণি

অভিষেক কবিতা-র উৎস সারাংশ শব্দার্থ নামকরণ ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য


Last Updated on : June 8, 2024

অভিষেক কবিতা : প্রিয় মাধ্যমিকের শিক্ষার্থীরা, আজকে তোমাদের সঙ্গে শেয়ার করবো মাধ্যমিক বাংলা কবিতা অভিষেক || বিশ্লেষণ || প্রশ্ন ও উত্তর | Madhyamik Bengali Question and Answer | 10th Bengali Examination | দশম শ্রেণির বাংলার প্রশ্ন ও উত্তর পেয়ে যাবে। এগুলি তোমাদের ফাইনাল পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হবে। আমাদের আশা এই প্রশ্নগুলি তোমাদের পরীক্ষায় খুবই কাজে আসবে।

অভিষেক কবিতার উৎস হলো “মেঘনাদ বধ” কাব্য। এই কাব্যের প্রথম সর্গ থেকে এই পাঠ্যাংশটি গৃহীত হয়েছে।

অভিষেক (মাইকেল মধুসূদন দত্ত) কবিতা-র উৎস সারাংশ শব্দার্থ নামকরণ ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য, Abhisek by Madhusudan Dutta

অভিষেক কবিতা-র উৎস সারাংশ শব্দার্থ নামকরণ ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

আরো পড়ুন :  ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কবিতার উৎস, নামকরণ, প্রকৃতি, শব্দার্থ

উৎস

মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত শ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক মহাকাব্য ‘মেঘনাদ বধ’ কাব্যের প্রকাশকাল ১৮৬১ খ্রি.। অমিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত অতুলন এই কাব্যসৃষ্টির নয়টি সর্গের মধ্যে প্রথম সর্গটির নাম “অভিষেক”। এই সর্গ থেকে পাঠ্য কাব্যাংশটি গৃহীত হয়েছে, যেখানে ইন্দ্রজিতের সেনাপতি পদে অভিষেকের প্রসঙ্গ এসেছে।

সারাংশ

কাব্যাংশের শুরুতেই দেখা যায়, ছদ্মবেশী দেবী লক্ষ্মী রাবণ-পুত্র বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদ বীরেন্দ্র ইন্দ্রজিতকে জানাতে এসেছেন। এবং প্রতিশোধ গ্রহণে তৎপর পিতা রাবণ যুদ্ধযাত্রার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। ধাত্রী ছদ্মবেশী লক্ষ্মীর এহেন সংবাদ শুনে মেঘনাদ যারপরনাই বিস্মিত হন, কেননা তিনি পূর্বেই নিশারণে রাঘব ও রামানুজকে হত্যা করেছেন।

এমতবস্থায় ইন্দ্রজিৎ নিজেকে ধিক্কার জানিয়ে ক্রুদ্ধ স্বরে ‘অসুরারি রিপু’ রামচন্দ্রকে হত্যার উদ্দেশ্যে যাওয়ার প্রস্তুতি নেন। পাশাপাশি কর্তব্যকর্ম ভুলে স্ত্রীসঙ্গ-যাপনের জন্য যে অপবাদ তাঁর হয়েছে, তা খণ্ডনের জন্য উন্মুখ হয়ে ওঠেন।

আরো পড়ুন :  পথের দাবী গল্পের প্রশ্ন উত্তর, MCQ SAQ ব্যাখ্যা ও রচনাধর্মী

ইতিমধ্যে বীরাঙ্গনা প্রমীলা প্রমোদ উদ্যানে উপস্থিত হয়ে স্বামীর ক্রোধান্বিত রূপ এবং যেতে উদ্যত দেখে নিজেও যেতে চাইলে ইন্দ্রজিৎ তাকে নিষেধ করেন। তিনি খুব শীঘ্র ফিরে আসবেন বলে রথারোহণে লঙ্কাপুরীর উদ্দেশ্যে গমন করেন।

বীর মেঘনাদকে দেখে রাক্ষসসেনা নতুন উদ্যমে যুদ্ধপ্রস্তুতি করতে থাকে। পিতা রাবণ ও পুত্র মেঘনাদের কথোপকথনে উঠে আসে তাদের ভাগ্য বিড়ম্বনার কথা। নানাভাবে দৈব অনুগ্রহে রাঘব বলীয়ান হয়ে কুম্ভকর্ণ ও বীরবাহুকে হত্যা করেছে। তাই তিনি রাক্ষস-সহায় ইন্দ্রজিতকে যুদ্ধে যেতে দিতে চান না। কিন্তু বীর ইন্দ্রজিৎ প্রতিজ্ঞা করেন মৃত কিংবা জীবিত তিনি রাঘবকে আনবেন পিতার চরণে। এই শুনে রাবণ প্রীত হলেন এবং যথাবিধিমতে গঙ্গাজল নিয়ে পুত্র ইন্দ্রজিতের অভিষেক করলেন সেনাপতি পদে।

-------------------------------------------------------
-------------------------------------------------------


-------------------------------------------------------
-------------------------------------------------------

প্রধান চরিত্র

আলোচ্য কাব্যাংশে ইন্দ্রজিৎ, প্রমীলা, রাবণ, দেবী লক্ষ্মী প্রভৃতি চরিত্ররে প্রসঙ্গ রয়েছে। তবে ইন্দ্রজিতের চরিত্রই মূলত এখানে প্রধান।

আরো পড়ুন :  বিদ্যাপতির ভাব সম্মিলন কবিতার উৎস, পর্যায়, সারাংশ, শব্দার্থ, মূলসুর

শব্দার্থ

গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

নামকরণ


দশম শ্রেণির বাংলা অন্যান্য লেখা

  • জ্ঞানচক্ষু [প্রশ্ন উত্তর]
  • অসুখী একজন [প্রশ্ন উত্তর]
  • আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি [প্রশ্ন উত্তর]
  • আফ্রিকা [প্রশ্ন উত্তর]
  • হারিয়ে যাওয়া কালি কলম [প্রশ্ন উত্তর]
  • বহুরূপী [প্রশ্ন উত্তর]
  • অভিষেক [প্রশ্ন উত্তর]
  • সিরাজদৌল্লা [প্রশ্ন উত্তর]
  • প্রলয়োল্লাস [প্রশ্ন উত্তর]
  • পথের দাবী [প্রশ্ন উত্তর]
  • সিন্ধুতীরে [প্রশ্ন উত্তর]
  • অদল বদল [প্রশ্ন উত্তর]
  • অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান [প্রশ্ন উত্তর]
  • বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান [প্রশ্ন উত্তর]
  • নদীর বিদ্রোহ [প্রশ্ন উত্তর]
  • কোনি [প্রশ্ন উত্তর]

পিডিএফ লিঙ্ক নিচে 


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: সংরক্ষিত !!