HS সংস্কৃত সাহিত্যের ইতিহাসের বড়ো প্রশ্ন ২০২২ | দ্বাদশ শ্রেণি | পিডিএফ | HS Class 12 Sanskrit Literature Long Question Answer 2022 | PDF Download
দ্বাদশ শ্রেণির সংস্কৃত সাহিত্যের ইতিহাসে পাঠভুক্ত রয়েছে– নাটক (নাট্যকার ভাস, নাট্যকার কালিদাস, নাট্যকার শূদ্রক, বিশাখদত্ত), গীতিকাব্য (মেঘদূত, গীতগোবিন্দ), জ্যোতির্বিজ্ঞান, আয়ুর্বেদশাস্ত্র, গণিতচর্চা। এগুলি থেকে এবছরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি প্রশ্নের নমুনা উত্তর এখানে দেওয়া হলো।
[১] নাট্যকার কালিদাসের প্রতিভা সম্পর্কে লেখো।
[উ] সরস্বতীর বরপুত্র মহাকবি কালিদাস। সংস্কৃত সাহিত্যের ইতিহাসে শ্রেষ্ঠ নাট্যকার হিসেবে তিনি পরিচিত। কালিদাসের তিনটি নাটক–
মালবিকাগ্নিমিত্রম্ = এটি ঐতিহাসিক পটভূমিতে রচিত পাঁচ অঙ্কের নাটক।নাটকটি কালিদাসের প্রথম বয়সের রচনা। শুঙ্গবংশের রাজা অগ্নিমিত্র এবং তার প্রধানা মহিষী ধারিণীর পরিচারিকা মালবিকার প্রেমকাহিনি এই নাটকের মূল কথাবস্তু। নাটকটি সমকালীন মঞ্চসফল নাটকগুলির অন্যতম ছিল।
বিক্রমোর্বশীয়ম্ = কালিদাসের দ্বিতীয় পঞ্চমাঙ্ক নাটক। স্বর্গের অপূর্ব সুন্দরী অপ্সরা ঊর্বশী ও মর্ত্যের রাজা পুরূরবার প্রণয়কাহিনিই এই নাটকের মূল বিষয়। নায়ক পুরূরবা প্রবল বিক্রমের সঙ্গে যুদ্ধ করে কেশী দানবের হাত থেকে ঊর্বশীকে উদ্ধার করেছিলেন। তাই নাটকের এরূপ নামকরণ।
অভিজ্ঞানশকুন্তলম্ = কালিদাসের সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যকীর্তি এই সাত অঙ্কের নাটক। পুরুবংশের রাজা দুষ্যন্ত এবং স্বর্গের অপ্সরা মেনকার কন্যা শকুন্তলার প্রণয়কাহিনি এই নাটকের উপজীব্য বিষয়। কালিদাসের কবিপ্রতিভা এই নাটকে সর্বাধিক লক্ষ করা যায়। এ প্রসঙ্গে বলা হয়—“কালিদাসস্য সর্বস্বম্ অভিজ্ঞানশকুন্তলম্”।
মূল্যায়ন = কালিদাসের কবি প্রতিভা ভারতবর্ষের সীমা অতিক্রম করে বহির্ভারতে ছড়িয়ে পড়েছে। প্রখ্যাত জার্মান কবি গ্যেটে বলেছেন – “কেহ যদি তরুণ বৎসরের ফুল ও পরিণত বৎসরের ফল, কেহ যদি মর্ত্য ও স্বর্গ একত্র দেখিতে চান তবে শকুন্তলায় তাহা পাইবেন।” কালিদাস মাবমহত্ত্বকে যথাযথভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছিলেন বলেই কালিদাস পরবর্তী মানবসমাজে এতখানি গ্রহণীয় হয়েছেন।
[২] ‘অভিজ্ঞানশকুন্তলম্’ নাটকের বিষয়বস্তু ও কালিদাসের নাট্যবৈশিষ্ট্য আলোচনা করো।
[উ]
বিষয়বস্তু = হস্তিনাপুরের ভরতবংশীয় রাজা দুষ্যন্ত মৃগয়ায় বের হয়ে পথ ভুল করে মালিনী নদীর তীরে মহর্ষি কণ্বের আশ্রমে প্রবেশ করেন। সেখানে শকুন্তলার সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে গান্ধর্ব মতে তাঁকে বিবাহ করে রাজধানী ফিরে যান। যাওয়ার সময় দুষ্যন্ত শকুন্তলাকে তার নামাঙ্কিত একটি আংটি দিয়ে যান। এদিকে দুষ্যন্ত-ভাবনায় আনমনা শকুন্তলাকে অভিশাপ দেন দুর্বাসা ঋষি। ফলে রাজধানীতে ফিরে এসে দুষ্যন্ত ভুলে যান ধর্মপত্নী শকুন্তলাকে। বাস্তব অভিজ্ঞতাসম্পন্ন মুনি কণ্ব শকুন্তলাকে স্বামীর ঘরে পাঠান। কিন্তু পথ-মধ্যে শকুম্ভলা হারিয়ে ফেলেন দুষ্যন্তের দেওয়া অভিজ্ঞানটি। অভিজ্ঞান দেখতে না পেয়ে দুষ্যন্ত শকুস্তলাকে রাজসভায় অপমান করে তাড়িয়ে দেন। মা মেনকার সহায়তায় শকুন্তলা আশ্রয় নেন মারীচের তাপোবনে। সেখানে শকুন্তলার অপরূপ সুন্দর পুত্র সর্বদমনের জন্ম হয়। অনেক পরে এক জেলের কাছে দুষ্যন্তের নামাঙ্কিত আংটি পেয়ে রাজার শকুন্তলা সংক্রান্ত সমস্ত ঘটনা মনে পড়ে যায়। অবশেষে ইন্দ্রকে যুদ্ধে সহায়তা করে স্বর্গ থেকে প্রত্যাবর্তনের পথে মারীচের আশ্রমে সপুত্র শকুন্তলার সঙ্গে দুষ্যন্তের মিলন ঘটে।
নাটকের উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য = কাহিনি বর্ণনার মুনশিয়ানা সর্বজনস্বীকৃত। নায়িকা শকুন্তলা চরিত্রে পরিণতি এখানে লক্ষ করা যায়। নাটকের প্রকৃতি বর্ণনা এককথায় অনবদ্য। উপমা ব্যবহারে কালিদাসের শ্রেষ্ঠত্ব সর্বজনবিদিত। সেইজন্য বলা যায়–“উপমা কালিদাসস্য”।
[] কালিদাস মানবতাবাদী কবি। এবং এই ‘অভিজ্ঞানশকুন্তলম্’ নাটক সম্পর্কে বলা হয়—“কালিদাসস্য সর্বস্বম্ অভিজ্ঞানশকুন্তলম্”। কারণ কবির পরিণত প্রতিভা মূর্ত হয়েছে এই নাটকে।
[৩] জ্যোতির্বিজ্ঞানী আর্যভট্টের অবদান আলোচনা করো। [২০১৫]
[উ] প্রাচীন ভারতীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানের ইতিহাসে একটি উজ্জ্বল নাম আর্যভট্ট। প্রথম আর্যভট্ট খ্রিস্টীয় পঞ্চম শতকের ব্যক্তি। প্রাচীন ভারতীয় সিদ্ধান্ত জ্যোতির্বিদ্যার প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা হলেন তিনি। অবিস্মরণীয় এই জ্যোতির্বিদ ‘গুপ্তযুগের নিউটন’ নামেও অভিহিত হন।
গ্রন্থাবলি—আর্যভট্ট তিনটি গ্রন্থ রচনা করেন। এগুলি হল—
(১) ‘আর্যভট্টীয়’ = এই গ্রন্থেই বলা হয়েছে, পৃথিবী সূর্্যের চারিদিকে ঘোরে। চন্দ্রগ্রহণ ও সূর্যগ্রহণের প্রকৃত কারণ তিনি এই গ্রন্থেই উল্লেখ করেন।
(২) ‘আর্যাষ্টশতক’ = তিন পরিচ্ছেদে বিভক্ত এই গ্রন্থে গণিত আলোচনা রয়েছে।
(৩) ‘দশগীতিকাসূত্র’ = সৌরমণ্ডল তথা মহাকাশ পর্যবেক্ষণের নানা তত্ত্ব আলোচিত হয়েছে।
আর্যভট্টের জ্যোতির্বিজ্ঞান গবেষণার প্রধান বৈশিষ্ট্য নতুন নতুন পর্যবেক্ষণ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ। তিনিই প্রথম জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে গ্রহগুলির ব্যাখ্যা করেন। বীজগণিতকে ভারতীয় গণিতের সঙ্গে সর্বপ্রথম তিনিই পরিচয় করিয়ে দেন। গ্রহদের অবস্থান গণনার প্রয়োজনে তাঁর হাতে জ্যামিতির বহু নতুন নতুন তত্ত্ব আবিষ্কৃত হয়েছে। তাঁর অন্যতম গাণিতিক আবিষ্কার হচ্ছে ‘পাই’-এর মান নির্ণয়।
মূল্যায়ন—জ্যোতির্বিজ্ঞানে বিশেষ অবদানের জন্য আর্যভট্ট স্মরণীয়। তাঁকে ‘গুপ্তযুগের নিউটন’ বলা হয়। পৃথিবীর সূর্যকে প্রদক্ষিণের কথা এবং পৃথিবীর আহ্নিক গতির ব্যাখ্যা তাঁর অবদান। এ ছাড়া বর্গমূল, ঘনমূল নির্ণয়, সূর্য ও অন্যান্য গ্রহের আবর্তন প্রভৃতির আবিষ্কারের জন্য আর্যভট্ট চিরদিন স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।
[৪] ভারতীয় জ্যোতির্বিদ্যার ইতিহাসে বরাহমিহিরের কৃতিত্ব বিচার করো।
[উ]
(১) জ্যোতিষগ্রন্থ—জ্যোতিষ সংক্রান্ত বরাহমিহিরের রচিত উল্লেখযোগ্য গ্রন্থগুলি হলো,
(ক) বৃহৎসংহিতা
(২) পঞ্চসিদ্ধান্তিকা—গণিত জ্যোতিষের ক্ষেত্রে বরাহমিহিরের পাঁচখানি গ্রন্থ উল্লেখযোগ্য রয়েছে, যা একসঙ্গে ‘পঞ্চসিদ্ধান্তিকা’ নামে পরিচিত। সিদ্ধান্তগুলি বরাহমিহিরের মৌলিক গ্রন্থ নয়, এগুলি উৎকৃষ্ট সংকলনমাত্র। নিম্নে এগুলি সম্বন্ধে আলোচনা করা হলো।
(২.ক) পৈতামহসিদ্ধান্ত : এটি মূলত কাল বিভাজন গ্রন্থ। এখানে বছর বিভাজন, সৌরমাস, চান্দ্রমাসের বিভাজনসূত্র বর্ণিত হয়েছে।
(২.খ) বাসিষ্ঠসিদ্ধান্ত : এখানে চন্দ্রের অবস্থান নির্ণয়ের নিয়মাবলি, শঙ্কুছায়ার দৈর্ঘ্য নির্ণয় এবং তার সাহায্যে সূর্যের অবস্থান গণনার পদ্ধতি, দিনরাত্রির পরিমাণ নির্ণয়ের পদ্ধতি প্রভৃতি আলোচিত হয়েছে।
(২.গ) সৌর বা সূর্যসিদ্ধান্ত : ‘পঞ্চসিদ্ধান্তিকা’ গ্রন্থের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এই গ্রন্থে সূর্যগ্রহণ ও চন্দ্রগ্রহণের সময়কাল নির্ণয়ের বিভিন্ন গণনা পদ্ধতি আছে।
(২.ঘ) রোমকসিদ্ধান্ত : এটি মূলত পাশ্চাত্য গণিত জ্যোতিষের সারসংকলন। এখানে বরাহমিহির পাশ্চাত্য জ্যোতির্বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়কে ভারতীয় পদ্ধতিতে বিন্যস্ত করেছেন।
(২.ঙ) পৌলিশসিদ্ধান্ত : ‘পঞ্চসিদ্ধান্তিকা’-র প্রথম অধ্যায় পৌলিশসিদ্ধান্ত। এখানে আছে রবিপথ ও চান্দ্রপথের বিভিন্নতা, অধিমাস ও তিথিপ্রলয়ের সংখ্যা নির্ণয় প্রভৃতি।
মূল্যায়ন—ভারতীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানকে যাঁরা বিশ্বের দরবারে গৌরবের আসনে অধিষ্ঠিত করেছেন তাঁদের মধ্যে বরাহমিহির হলেন অন্যতম।
[৫] প্রাচীন ভারতের গণিতচর্চা সম্পর্কে আলোচনা করো। [২০১৬]
[উ] গণিতশাস্ত্রের উৎপত্তি সম্পর্কে পণ্ডিতগণের মধ্যে মতভেদ দেখা যায়। কেউ ব্যাবিলনকে, কেউ-বা মিশরকে, আবার কেউ-বা ভারতবর্ষকে গণিতশাস্ত্রের জন্মস্থানরূপে বর্ণনা করেছেন।
‘গণিত’ শব্দটির অর্থ সংখ্যা বা অঙ্ক গণনার দ্বারা যে পদ্ধতির প্রয়োগ হয়। ব্যষ্টি বা সমষ্টির দ্বারা নির্ণয় পদ্ধতিকে গণিত বলে।
শাখাসমূহ—গণিতের দুটি প্রধান শাখা (১) সংখ্যাগণিত (পাটিগণিত ও বীজগণিত) (২) আকৃতিগণিত (জ্যামিতি)।
বৈদিক সাহিত্যের অন্তর্গত নানা শৃল্বসূত্রে বিভিন্ন গাণিতিক পদ্ধতির উল্লেখ পাওয়া যায়। বৈদিক যাগযজ্ঞের প্রয়োজনে নানা বেদি নির্মাণে জ্যামিতি বিষয়ক জ্ঞানের ধারণা জন্মে।
পাটিগণিত—প্রাচীনকালে জ্যোতির্বিদগণ ফলকের উপরে ধুলো ছড়িয়ে তার উপরে আঁকজোক করে বিভিন্ন সমাধান করতেন। এই পদ্ধতিকে ধূলিকর্ম বলে। ব্রহ্মগুপ্ত, দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য, দ্বিতীয় আর্যভট্ট প্রমুখ তাঁদের গ্রন্থে গণিতাধ্যায় নামক একটি আলাদা অধ্যায় যুক্ত করেছেন। শ্রীধরাচার্য গণিতের বিশেষ ধারাকে বোঝাতে ‘পাটিগণিত’ শব্দটি ব্যবহার করেছেন। তাঁর গ্রন্থের নাম ‘পাটিগণিতসার’।
বীজগণিত—আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ২০০০ শতকে ভারতবর্ষে বীজগণিতের চর্চা শুরু হয়। শূল্কসূত্রে বীজগণিতের নানা তত্ত্ব আছে।
জ্যামিতি—বৈদিক যুগ থেকে আর্যগণ জ্যামিতিতে পারদর্শী ছিলেন। বৈদিক যুগে যজ্ঞবেদি নির্মাণে ক্ষেত্রমিতির ব্যবহার জানা ছিল।
গণিতশাস্ত্রের উল্লেখযোগ্য গ্রন্থাবলি—
[৬] প্রাচীনভারতের জ্যোতির্বিদ্যা ও গণিতচর্চা সম্বন্ধে লেখ।[২০১৮]
প্রাচীন ভারতের জ্যোতির্বিদ্যাচর্চা
(১) বিভিন্ন গ্রন্থ—আর্যভট্টের তিনটি গ্রন্থ—আর্যভট্টীয়, আর্যাষ্টশতক এবং দশগীতিকাসূত্র। বরাহমিহিরের—পঞ্চসিদ্ধান্তিকা। ব্রহ্মগুপ্তের—ব্রহ্মস্ফুটসিদ্ধান্ত, দ্বিতীয় ভাস্করাচার্যের—সিদ্ধান্তশিরোমণি প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য।
(২) আর্যভট্ট—জ্যোতির্বিজ্ঞানে বিশেষ অবদানের জন্য আর্যভট্ট স্মরণীয়। তাঁকে ‘গুপ্তযুগের নিউটন’ বলা হয়। পৃথিবীর সূর্যকে প্রদক্ষিণের কথা এবং পৃথিবীর আহ্নিক গতির কথা, অক্ষরের দ্বারা সংখ্যা প্রকাশ তাঁর অবদান। এ ছাড়া বর্গমূল, ঘনমূল নির্ণয়, সমান্তর শ্রেণির যোগফল, বৃত্তের পরিধির সঙ্গে তার ব্যাসের অনুপাত, সূর্য ও অন্যান্য গ্রহের আবর্তন, ত্রিকোণমিতির মান প্রভৃতির আবিষ্কারের জন্য আর্যভট্ট চিরদিন স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।
(৩) বরাহমিহির—ভারতীয় জ্যোতির্বিদ্যাকে বিশ্বের দরবারে প্রতিষ্ঠিত করেছেন বরাহমিহির। গণিত জ্যোতিষের ক্ষেত্রে বরাহমিহিরের পাঁচখানি গ্রন্থ উল্লেখযোগ্য। এগুলিকে একসঙ্গে বলে ‘পঞ্চসিদ্ধান্তিকা’। তাঁর সিদ্ধান্তগুলির নাম হল–‘পৈতামহসিদ্ধান্ত’, ‘বাসিষ্ঠসিদ্ধান্ত’, ‘সৌর বা সূর্যসিদ্ধান্ত’, ‘রোমকসিদ্ধান্ত’, ‘পৌলিশসিদ্ধান্ত’। সিদ্ধান্তগুলি বরাহমিহিরের মৌলিক গ্রন্থ নয়, এগুলি উৎকৃষ্ট সংকলন।
প্রাচীন ভারতের গণিতচর্চা
গণিত বিষয়ের উল্লেখ আছে যেসব গ্রন্থে—আর্যভট্টের ‘আর্যভট্টীয়’ গ্রন্থের তৃতীয় অধ্যায়ে, ‘আর্যাষ্টশতক’-এর তৃতীয় পরিচ্ছেদে। ব্রহ্মগুপ্তের ‘ব্রহ্মস্ফুটসিদ্ধান্ত’ গ্রন্থের দ্বাদশ অধ্যায়ে পাটিগণিত, অষ্টাদশ অধ্যায়ে বীজগণিত। দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য-এর ‘সিদ্ধান্তশিরোমণি’-তে পাটিগণিত, বীজগণিত, জ্যামিতি আলোচিত।
দ্বাদশ শ্রেণির সংস্কৃতের অন্যান্য লেখা
👉 আর্যাবর্তবর্ননম্
👉 শ্রীমদ্ভাগবতগীতা (কর্মযোগ)
👉 ভাবসম্প্রসারণ
👉 ভাষাতত্ত্ব
👉 সংস্কৃত ব্যাকরণ
👉 অনুচ্ছেদ রচনা
—————————————————
—————————————————
দ্বাদশ শ্রেণির ইতিহাস
—————————————————
আমাদের টেলিগ্রাম ও ফেসবুক গ্রুপে যুক্ত হোন
👇👇👇👇


